বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে (জুলাই-আগস্ট ২০২৪) আহত (পঙ্গু) , চট্টগ্রাম হাট হাজারীর মোঃ দিলদার (২৫), এর দীর্ঘমেয়াদী পূনর্বাসনে এবং কৃত্রিম পা সংযোজন সহ ভোকেশনাল ট্রেইনিং প্রদান করে কর্মক্ষম করে গড়ে তলার উদ্দেশ্যে, নন-কমিউনিকেবল ডিজিজ কন্ট্রোল প্রোগাম, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান মন্ত্রনালয়ের পক্ষ থেকে সিআরপি, সাভার এর কাছে হস্তান্তর করা হয়।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, এপর্যন্ত সিআরপি, সাভার প্রায় ১৪৮ জন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত রোগীকে সেবা প্রদান করে আসছে।
গত ২১ জানুয়ারি, Inaugural Ceremony of "Rehabilitation service for the persons injured during anti discrimination students movement in Bangladesh" শিরোনামে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত ১০-১৫ জন রোগী।
এসময় তারা তাদের সাথে ঘটে যাওয়া হৃদয় বিদারক ঘটনা ও আহত হওয়ার স্মৃতি সবার সামনে তুলে ধরেন।
এই আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন, প্রফেসর ডা. সৈয়দ জাকির হোসেন, লাইন ডাইরেক্টর, নন-কমিউনিকেবল ডিজিজ কন্ট্রোল প্রোগাম, ভ্যালরি অ্যান টেইলর (প্রতিষ্ঠাতা,সিআরপি), বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, বাংলাদেশ থেকে প্রতিনিধিগণ, মোঃ সোহরাব হোসেন (এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর, সিআরপি), ডা. ওমর আলী (অধ্যক্ষ, বিআইএইচপি), ডা. নূরুল ইসলাম (উপ-পরিচালক ও প্রোগাম ম্যানেজার- এনসিডিসি), ডা. সজীব রায় ( ডেপুটি প্রোগাম ম্যানেজার-এনসিডিসি), মো: আব্দুল্লাহ আল মামুন - কোঅর্ডিনেটর- এশিয়ান স্পাইনাল কর্ড নেটওয়ার্ক (এসকন), সিআরপি সহ সিআরপি সাভারে কর্মরত বিভিন্ন পর্যায়ের চিকিৎসক ও অন্যান্য কর্মকর্তা - কর্মচারীবৃন্দ।